নেটফ্লিক্স কি? নেটফ্লিক্স পেমেন্ট বাংলাদেশ

নেটফ্লিক্স ব্যবহার না করলেও নেটফ্লিক্স এর নাম শোনেনি সাম্প্রতিক সময়ে এমন কোন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী খুঁজে পাওয়া কেবল দুষ্কর-ই নয় বোধহয় তা অসম্ভবও। রেডিও, বেতার টিভি প্রভৃতির যুগ পেরিয়ে ইতিমধ্যে স্মার্ট টিভির যুগে আমাদের প্রবেশ ঘটলেও ইন্টারনেট ভিত্তিক বিনোদনধর্মী অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলির জনপ্রিয়তা এখন তারও উর্দ্ধে। 

তবে বর্তমান আধুনিক জেনারেশন-ই যে তার একমাত্র ভোক্তা তাও কিন্তু নয়। বরং বিভিন্ন শ্রেণী, পেশা ও বয়সের মানুষ এক্ষেত্রে চোখে পরার মতো। ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোনের সহজলভ্যতা এবং দ্রুত গতির ইন্টারনেট সুলভ্য হওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলোর গ্রাহক প্রিয়তা এখন আকাশচুম্বি। 

একটা সময় ছোট-বড় সব ধরনের মানুষের মুখে মুখে অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে  নাম ছিলো ইউটিউবের। এখনও যে এর জনপ্রিয়তা খানিক কম তা কিন্তু নয়। বরং ক্রমাগত বাড়ছেই। তবে ইউটিউব এবং ইউটিউবের মতো আরও অন্যান্য প্রোগামের সাথে সমান তালে এগিয়ে চলছে নেটফ্লিক্স (Netflix). 

এমনকি নেটফ্লিক্স যে অন্যান্য সকল বিনোদনধর্মী প্ল্যাটফর্মগুলো কে ছাড়িয়ে গিয়েছে তা বললেও ভুল হবে না। এবং এ হিসেবটি কেবল বৈশ্বিক নয়। বরং বাংলাদেশেও বর্তমানে নেটফ্লিক্স এর ব্যবহারযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর ন্যায় চোখ এড়াবার নয়। 

তাই দিনকে দিন netflix সম্পর্কে জানতে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। তাছাড়া কিছু বিশেষ জটিলতার কারণে বহুসংখ্যক মানুষ প্রচন্ড ইচ্ছে থাকা স্বত্তেও নেটফ্লিক্স এর আকর্ষণীয় বিনোদনধর্মী পরিবেশটা উপভোগ করতে পারছেন না। 

তাই আজকের এই লেখনিতে আলোচনা করা হবে নেটফ্লিক্স এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে। মূলত যারা অলরেডি নেটফ্লিক্স ইউজার অথবা পরবর্তীতে একজন নিয়মিত ইউজার হতে চান কিংবা শুধুমাত্র জানার আগ্রহ থেকে যে সকল মানুষ এখন এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাদেরকে আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। 

তাহলে চলুন আর দেরি না করে নেটফ্লিক্স কি, নেটফ্লিক্স এর সুবিধা কি এবং বাংলাদেশে নেটফ্লিক্স এর পেমেন্ট এর বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক। তো প্রথমেই আমরা আলোচনা করব নেটফ্লিক্স কি তা নিয়ে। 

নেটফ্লিক্স কি

নেটফ্লিক্স হলো বর্তমান সময়ের সর্ববৃহৎ এবং সবথেকে বেশি জনপ্রিয় একটি OTT (Over the Top) platform যেটি কিনা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এবং নির্দিষ্ট সাবস্ক্রিপশনের ভিত্তিতে তাদের গ্রহককে অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিং সার্ভিস প্রদান করে।

এটি মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উদ্ভুত একটি বিনোদনধর্মী প্রতিষ্ঠান হলেও নেটফ্লিক্স এর জাল বর্তমানে বিশ্বের ১৯০ টি দেশে বিস্তৃত। এই বৃহৎ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৯৭ সালের ২৯ শে আগস্ট রিড হ্যাস্টিংস এবং মার্ক রেন্ডোলফ নামের দুজন মার্কিন নাগরিকের হাত ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের স্কটস ভ্যালি শহরে প্রথম আত্মপ্রকাশ করে। আর এই স্কটস ভ্যালি শহরেই নেটফ্লিক্স এর সদর দপ্তর অবস্থিত। এছাড়া বাংলাদেশ, ভারত, জাপান, উত্তর কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস এবং ব্রাজিলে প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য প্রধান কার্যালয়গুলি অবস্থিত। 

তবে প্রতিষ্ঠানটি তার যাত্রার শুরুর দিকে তেমন সারা ফেলতে না পারলেও ধীরে ধীরে এটি সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। স্বল্পমূল্যে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার সিনেমা, টিভি সিরিজ, অ্যানিমেশন, ডকুমেন্টারি এবং আরও অন্যান্য পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে একটা সময় এই প্ল্যাটফর্মটি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। 

যার ফলস্বরূপ বর্তমানে নেট দুনিয়ায় যত ওটিটি (OTT) প্ল্যাটফর্ম বা ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট রয়েছে তার সবগুলোকে ছাপিয়ে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে এই netflix. কেননা উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে নেটফ্লিক্স এর বর্তমান পেইড (paid) ব্যবহারকারীর সংখ্যাই হলো প্রায় ১৬৯ মিলিয়ন এবং ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির সর্বমোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিলো প্রায় ৩৩.৯৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

নেটফ্লিক্স ব্যবহারের মাধ্যমে তার ব্যবহারকারীগণ ইন্টারনেট সংযুক্ত যেকোন ডিভাইস যেমন- স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, টিভি, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপে যেকোন মুভি, টিভি সিরিজ, ওয়েব সিরিজ এবং বিভিন্ন ধরনের বিনোদনধর্মী ভিডিও উপভোগ করতে পারবেন যেমনটি আমরা ইউটিউবের মাধ্যমে দেখে থাকি। তবে আমরা যেমন কেবল ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যমে ইউটিউবে ফ্রি ভিডিও সমূহ উপভোগ করতে পারি, নেটফ্লিক্স এর ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। 

এতে যেকোন ভিডিও দেখার জন্য মাসিক কিংবা বাৎসরিক হিসেব অনুযায়ী একজন ইউজারকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সাবস্ক্রিপশন ফি প্রদান করতে হয়। এর মূলে রয়েছে নেটফ্লিক্স এর কিছু ইউনিক বৈশিষ্ট্য। এখানে নতুন-পুরাতন সব ধরনের মুভি এবং টিভি সিরিজ নিজের ইচ্ছেমত উপভোগ করা যায় এবং এখানে কোন বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয় না। 

নেটফ্লিক্স পেমেন্ট বাংলাদেশ 

বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশে বিশেষ করে কোভিড-১৯ মহামারী থেকে বিভিন্ন সময় লকডাউনের সুবাদে তরুণ সমাজ এবং সিনেমা প্রেমি মানুষের মাঝে নেটফ্লিক্স ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। pistrategy.org এর ভাষ্যমতে বাংলাদেশে বর্তমানে নেটফ্লিক্সের সক্রিয় ব্যবহারকারী অর্থাৎ সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা প্রায় ২০০,০০০ জন। তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় এই সংখ্যা অনেক কম মনে হলেও এর অধিকাংশ ব্যবহারকারীই সক্রিয় হয়েছেন বিগত দুই বছরের মাঝে। 

এছাড়া বাংলাদেশ থেকে নেটফ্লিক্স ব্যবহারে রয়েছে কিছু নির্দিষ্ট প্রতিবন্ধকতা। এর মধ্যে প্রধান সমস্যাটি হলো পেমেন্টের। পেমেন্ট মেথড এর জটিলতা থাকার কারণে অনেকেই নেটফ্লিক্সে থাকা মুভি এবং টিভি সিরিজগুলো উপভোগ করতে পারছেন না। কেননা বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা যেমন- বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় ইত্যাদির মাধ্যমে যেমন নেটফ্লিক্সে পেমেন্ট প্রদান করার সুযোগ নেই তেমনি কোন লোকাল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমেও তা সম্ভব নয়।  

তবে কিছুটা অসুবিধা থাকলেও তা যে একেবারে অসম্ভব তা কিন্তু নয়। আপনার কিংবা আপনার পরিচিত কারোর ডুয়েল কারেন্সি সম্পন্ন ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সহজেই মাসের নির্দিষ্ট সময়ে পেমেন্ট করতে পারবেন। বাংলাদেশে নেটফ্লিক্সের সাবস্ক্রিপশন ফি প্রদানের most eligible কয়েকটি পেমেন্ট মেথড হলো: 

  • ডেবিট কার্ড
  • ক্রেডিট কার্ড
  • প্রিপেইড কার্ড
  • পেপাল
  • নেটফ্লিক্স গিফট কার্ড 

তবে ডেভিড কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড হলো সবথেকে বেশি ব্যবহৃত এবং সহজ দুটি পেমেন্ট মেথড। প্রথমে Netflix এর নিজস্ব ওয়েবসাইট অথবা মোবাইল অ্যাপ থেকে কাঙ্ক্ষিত একটি প্যাকেজ নির্ধারন করে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় সেখানে আপনার নিজস্ব কিংবা পরিচিত যে কারোর ডেবিট/কার্ডের নাম্বার এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য তথ্য প্রদান করতে হবে। এরপর অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ হলে সর্বোচ্চ পাঁচ জন মিলে ঐ অ্যাকাউন্টটি ইউজ করতে পারবেন। এরপর প্রতি ৩০ দিন পর পর ঐ ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড থেকে নির্ধারিত পরিমাণ ডলার নেটফ্লিক্সের বিল হিসেবে পরিশোধ করে দিতে হবে। 

বাংলাদেশে নেটফ্লিক্স এর বর্তমান সাবস্ক্রিপশন ফি সর্বনিম্ন 3.99 মার্কিন ডলার থেকে সর্বোচ্চ 11.99 মার্কিন ডলার পর্যন্ত। একনজরে নেটফ্লিক্স এর প্যাকেজ সমূহ (মাসিক): 

  • মোবাইল- USD 3.99
  • বেসিক- USD 7.99
  • স্ট্যান্ডার্ড- USD 9.99 
  • প্রিমিয়াম- USD 11.99

বাংলাদেশ থেকে নেটফ্লিক্স এর বিল পরিশোধ করার উপায় সম্পর্কে আর কোন জটিলতা থাকবে না। 

নেটফ্লিক্স এর সুবিধা 

নেটফ্লিক্স এর সুবিধা

নেটফ্লিক্স বর্তমান বিশ্বে সব থেকে জনপ্রিয় এবং আলোচিত ও সমালোচিত একটি স্ট্রিমিং সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। নেট দুনিয়ায় জালের মত ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভিডিও স্ট্রিমিং সেবাদানকারী ওয়েবসাইট এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্ম কে পেছনে ফেলে নেটফ্লিক্স এর এই গ্রাহক জনপ্রিয়তার মূলে রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক দিকসমূহ। যেগুলো সাধারণত অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রে সহজে উপলব্ধ নয়। তাহলে চলুন এ পর্যায়ে নেটফ্লিক্সের সুবিধাগুলো জেনে নেয়া যাক।

  • স্বল্পমূল্যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সুযোগ। 
  • একাধিক সাবস্ক্রিপশন প্যাকেজ থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী কাঙ্ক্ষিত প্যাকেজটি বেছে নেওয়ার সুযোগ।
  • সর্বাধিক পাঁচ জন মিলে এবং প্রত্যেকের আলাদা আলাদা ডিভাইস থেকে একটি অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার সুযোগ। যার ফলে বাড়তি অ্যাকাউন্ট তৈরি না করে একটি অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেই অনেক কম খরচে বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পছন্দের মুভি দেখার আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে পারবেন। 
  • যেকোন সময় যেকোন জায়গা থেকে ইন্টারনেট সংযুক্ত যেকোন ডিভাইস থেকে নেটফ্লিক্সে থাকা যেকোন মুভি, ডকুমেন্টারি এবং টিভি শো উপভোগ করার সম্ভব। 
  • শুধুমাত্র অনলাইনেই নয়। নেটফ্লিক্স থেকে পছন্দসই ভিডিও ডাউনলোড করে তা ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন থাকা অবস্থায় দেখার সুযোগ।
  • বিশাল ক্যাটালগ ( প্রায় ৭৬, ০০০ সাব-বিভাগ) থেকে সীমাহীন সংখ্যক সিনেমা, টিভি সিরিজ, টিভি শো এবং ডকুমেন্টারি দেখার সুযোগ। 
  • নির্দিষ্ট কোন দেশকে এবং ভাষাকে কেন্দ্র করে  কোন সিনেমা, টিভি সিরিজ অথবা ওয়েব সিরিজ খুঁজে বের করার সুবিধা।  
  • অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য অর্থ্যাৎ শিশুদের জন্য আলাদা ভাবে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সুবিধা। এর ফলে বাচ্চাদের জন্য ক্ষতিকর এমন কোন ভিডিও এবং 18+ কোন ভিডিও শিশুদের সামনে স্ট্রিমিং হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। 

এছাড়া নেটফ্লিক্সের রয়েছে আরও অনেক ছোট-বড় সুযোগ-সুবিধা। যেগুলো একজন ব্যবহারকারী তা ব্যবহার করার সময়েই উপলব্ধি করতে পারবেন। এককথায় বলতে গেলে নেটফ্লিক্স হলো সবথেকে কম খরচায় পরিপূর্ণ রূপে ঘরে বসে বিনোদন লাভের উপায়। 

তবে এর কিছু নির্দিষ্ট নেতিবাচকতাও রয়েছে যেগুলো অনেককে এই স্ট্রিমিং সার্ভিস গ্রহণে নিরূৎসাহিত করে থাকে। তবে প্রধান নেতিবাচক দিকটি হলো নেটফ্লিক্স সর্বাধিক সংখ্যক দেশে উন্মুক্ত হলেও বিশ্বের সকল দেশে এখনও প্রসারিত হতে পারেনি। এমনকি বেশিরভাগ দেশে রয়েছে বিল পরিশোধ সম্পর্কিত জটিলতা। এছাড়া নেটফ্লিক্স ব্যবহারের জন্য প্রয়োজন হাই স্পিডের ইন্টারনেট এবং তুলনামূলক অধিক পরিমাণ ডাটা। 

তবে এসব নেতিবাচকতা এবং সকল সমালোচনাকে ছাপিয়ে নেটফ্লিক্সের ইতিবাচকতা এবং উপযোগিতা-ই প্রসংশার উপযুক্ত। 

নেটফ্লিক্স তার নিজস্ব গুণাবলী এবং মানসম্মত কন্টেন্ট ক্রিয়েটিং এবং সার্ভিসিং এর কারণে ক্রমাগত জনপ্রিয়তার সর্বোচ্চ শিখরে চড়তে চলেছে। তুলনামূলক কম খরচে ঘরে বসে হাতে থাকা স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, টেলিভিশন কিংবা কম্পিউটারে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলোর এবং বিভিন্ন ভাষার চলচিত্র, টিভি শো, অ্যাওয়ার্ড উইনিং টিভি এপিসোড উপভোগ করার সুবিধা কেবলমাত্র নেটফ্লিক্স ব্যবহার করার মাধ্যমেই পাওয়া সম্ভব। 

বিশ্বসেরা হ্যাকার কেভিন মিটনিক এর জীবন কাহিনী

একসময় যেখানে নিজের দেশের সিনেমাগুলো দেখার জন্য ভীড় ঠেলে টিকেট কেটে এক সিনেমা হল থেকে অন্য সিনেমা হলে দৌড়াদৌড়ি করতে হতো সেখানে এখন নেটফ্লিক্স এর বদৌলতে ঘরে বসে নিজের দেশের পাশাপাশি অন্য যেকোন দেশের চলচ্চিত্র দেখা সম্ভব। এছাড়া সময়ের কোন প্রতিবন্ধকতাও এখানে নেই। নিজের ইচ্ছেমত যতক্ষন খুশি যেকোন ভিডিও দেখা সম্ভব। তাছাড়া নেটফ্লিক্স অ্যাকাউন্টের সাবস্ক্রিপশন ফি ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে এবং সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি সাধারণ মানুষের ব্যবহার উপযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

Leave a Reply