কম্পিউটার পিসির দাম কত? কেনার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

আধুনিক বিশ্বে আধুনিক জীবন ব্যবস্থায় কম্পিউটারের ভূমিকা অত্যন্ত বিশাল। সভ্যতার বিকাশ এবং আধুনিক যুগের সূচনা ও অগ্রগতির মূলে রয়েছে কম্পিউটারের প্রত্যক্ষ প্রয়োগ ও অবদান। ১৮৩৩ সালে চার্লস ব্যাবেজের হাত ধরে কম্পিউটার বিকাশ লাভ করলেও ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর আবিষ্কারের মাধ্যমে মাইক্রোকম্পিউটার এক সোনালি যুগের সূচনা করে। 

এমনিভাবে সময়ের ধারাবাহিকতায় কম্পিউটারের কাজ ও ধরণে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। তাদের মধ্যে পিসি (PC) বা Personal Computer গুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। বাসা-বাড়ি, অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ফ্রিল্যান্সিং প্রভৃতি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে পিসি এখন অত্যাবশ্যক হয়ে দাড়িয়েছে। 

তাই কম্পিউটার পিসি সম্পর্কে আমাদের প্রায় সবারই মোটামুটি কমবেশি ধারণা রাখা আবশ্যক। কেননা পিসি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো যেকোন সময়েই আমাদের কাজে আসতে পারে। যে কারণে আজকের আর্টিকেলে আমরা কথা বলবো কম্পিউটার পিসি সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে। তাহলে চলুন আর্টিকেলের মূল পর্ব শুরু করা যাক। 

কম্পিউটার পিসি 

মূলত পিসি (PC) শব্দটি হলো পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) কথাটির সংক্ষিপ্ত রূপ। যখন কেউ কোন একটি কম্পিউটারকে তার ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন, তখন সেই কম্পিউটারটি-ই একটি পিসি বা কম্পিউটার পিসি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

অর্থাৎ পিসি বা কম্পিউটার পিসি হলো এমন একটি কম্পিউটার যেটি কেবল এবং কেবলমাত্র একজন ব্যবহারকারী তার ব্যাক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এটিকে আমরা সাধারণত ডেস্কটপ বা ডেস্কটপ পিসি নামেও চিনে থাকি। 

ডেস্কটপ পিসি কোন আলাদা যন্ত্র নয়। কাজের ধরন এবং সুবিধা অসুবিধার ওপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে যে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে পিসি বা পার্সোনাল কম্পিউটার হলো তাদেরই মধ্য থেকে একটি। আমরা নিজের প্রয়োজনে যখন কোন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ক্রয় করি তখনই সেটি হয় একটি পিসি বা পার্সোনাল কম্পিউটার। 

ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে বাসায় কিংবা অফিসে আমরা মূলত পার্সোনাল কম্পিউটারগুলো ব্যবহার করে থাকি। তবে বিভিন্ন বড় বড় প্রতিষ্ঠান, গবেষণালয় এবং সার্ভার প্রতিষ্ঠানগুলোতে যে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় সেগুলো পার্সোনাল কম্পিউটার নয়। 

কেননা এসব ক্ষেত্রে যে কম্পিউটারগুলো ব্যবহার করা হয় সেখানে অনেক বেশি ডাটা নিয়ে কাজ করা হয়। এসব ডাটা আবার একাধিক কর্মী দ্বারা এক্সেস করা হয়ে থাকে এবং নেটওয়ার্ক অনেক বিস্তৃত থাকে। ফলে সেগুলো আর পার্সোনাল কম্পিউটারের আওতায় থাকে না। কাজ ও ধরণ ভেদে তখন এদের বিভিন্ন আলাদা আলাদা নামে ডাকা হয়। যেমন- সার্ভার কম্পিউটার, মেইনফ্রেম কম্পিউটার, কোয়ান্টাম কম্পিউটার ইত্যাদি। 

আমরা জানি, কম্পিউটার হলো এমন একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস যেটি মূলত হিসাব নিকাশ সংক্রান্ত কাজ সম্পাদন করে থাকে। ফলে ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন থেকে শুরু করে আমাদের ব্যবহৃত ক্যালকুলেটর গুলোও এক একটি কম্পিউটার। এদের মধ্য থেকে যেটিকেই আমরা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যবহার করবো, সেটিই হবে আমাদের পিসি বা পার্সোনাল কম্পিউটার। তবে পার্সোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ বর্তমানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে কিছুদিনের মধ্যে হয়তো ল্যাপটপ ডেস্কটপের এই সমীকরণটি বদলে দিতে পারে। 

কম্পিউটার পিসির দাম কত 

পিসির দাম নির্ভর করে এর মধ্যেকার বিভিন্ন ম্যাটারিয়ালস বা যন্ত্রাংশ যেমন- প্রসেসর, RAM, হার্ডডিস্ক, মনিটর, মাদারবোর্ড ইত্যাদির মানের উপর। তাছাড়া বাজেটের বিষয়টি তো থাকছেই। তবে আনন্দের বিষয়টি হলো বর্তমান বাজারে ডেস্কটপ পিসিগুলো খুবই সহজলভ্য এবং অনেক সুলভ মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে। যে কারণে ১০,০০০-১৫,০০০ টাকার মাঝেও মোটামুটি ব্যবহারযোগ্য একটি ডেস্কটপ বা পিসি কেনা সম্ভব।

আপনি যদি কোন সাধারণ কাজের জন্য যেমন- গেম খেলা, মুভি দেখা কিংবা ব্লগিং করার জন্য পিসি কেনার কথা চিন্তা করেন তাহলে পঁচিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকার মাঝে ৪ জিবি র্যাম, ৫০০ এমবি হার্ডডিস্ক, ১৭ থেকে ১৯ ইঞ্চি এল ই ডি মনিটর আছে এরকম ভালো মানের পিসি সহজেই পেয়ে যাবেন। 

তবে আপনি যত আপডেটেড ম্যাটারিয়ালস সমৃদ্ধ পিসি কিনতে চাইবেন, আপনার বাজেটও সেই হারে বাড়াতে হবে। একইভাবে আপনার বাজেট যত কম হবে, পিসির ম্যাটারিয়ালস গুলো ততই ব্যাকডেটেড হবে। 

তবে যেকোন হার্ড ইউজ যেমন- প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইনিং, হাই পাওয়ারের গেমিং, সার্ভিসিং প্রভৃতি কাজের জন্য চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার মধ্যে উন্নত মানের হাই কনফিগারেড পিসি কেনাই শ্রেয়। 

পিসি কেনার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

পিসি কেনার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

আপনি কি একটি নতুন পিসি কেনার কথা ভাবছেন? যদি ভেবে থাকেন তবে এই লেখাটি আপনার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কেননা এ পর্যায়ে আমি কথা বলব একটি কম্পিউটার পিসি কেনার পূর্বে একজন ক্রেতাকে যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয় সম্বন্ধে ধারণা রাখতে হয় সেগুলো নিয়ে। 

বর্তমান আধুনিক বিশ্বের মার্কেটগুলো বিভিন্ন নামীদামি কোম্পানি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কনফিগারেশন ও মডেলের আপডেটেড কম্পিউটার দিয়ে পরিপূর্ণ। ফলস্বরূপ এরকম ভিন্ন ভিন্ন মডেল ও দামের কম্পিউটারের মধ্য থেকে নিজের প্রয়োজন ও পছন্দের সাথে মিল রেখে যথোপযুক্ত একটি পিসি ক্রয় করা মোটেও কোন সহজ কাজ নয়। 

এর জন্য প্রয়োজন কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ বা হার্ডওয়্যার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা রাখা। নতুবা এমনও হতে পারে যে আপনি টাকা খরচ করে এমন কোন যন্ত্রাংশ ক্রয় করলেন যা আপনার কোন কাজেই ফল দেবে না। আবার অনেক প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ হয়তো আপনি না জেনে-বুঝে কিনলেন না। কিন্তু পরবর্তীতে হয়তো আপনাকে এর জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হতে পারে। 

তাই এখন আমরা কথা বলবো কম্পিউটারের মূল এবং অতি মূল্যবান কয়েকটি যন্ত্রাংশ নিয়ে। যেগুলো একটি ভালো মানের এবং শতভাগ কার্যকর পিসির জন্য অত্যাবশ্যকীয়। সুতরাং আপনি যখন কোন পিসি ক্রয় করতে যাবেন, অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে এই যন্ত্রগুলো আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সব ঠিকঠাক আছে কিনা। 

প্রসেসর (Processor)

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসবে প্রসেসর (Processor). প্রসেসর হলো একটি কম্পিউটার এর মস্তিষ্ক। এখন সেটি যে কম্পিউটার-ই হোক না কেন। 

একটি প্রসেসর এর মূল লক্ষণীয় বিষয় হলো এর স্পিড এবং কোর সংখ্যা। প্রসেসর এর স্পীডকে সাধারণত গিগাহার্জ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। একটি পার্সোনাল কম্পিউটার এর স্পীড যত বেশি হবে সেই কম্পিউটারের একক সময়ে ডেটা প্রসেসিং করার ক্ষমতাও তত বেশি হবে। একইভাবে যে কম্পিউটার এর কোর (Core) সংখ্যা যত বেশি হবে, সেই কম্পিউটার এর কাজ করার গতিও তত বেশি হবে এবং কম্পিউটার এর মান তত ভালো হবে। 

সুতরাং একটি পিসি ক্রয় করার পূর্বে এর প্রসেসর নির্বাচনে সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করুন। এর জন্য বিশ্বের প্রথম সারির কোম্পানিগুলোর তৈরিকৃত প্রসেসর সংযুক্ত পিসি ক্রয় করার চেষ্টা করুন। যেমন- ইনটেল (Intel), এএমডি (AMD) প্রভৃতি।

র্যাম (RAM) 

RAM বা Random Access Memory হলো কম্পিউটারের প্রধান মেমোরি ডিভাইস। কম্পিউটারের র্যাম যত বেশি হবে, তার তথ্য ধারণ ক্ষমতা তত বাড়বে। সেই সাথে প্রসেসরে তথ্য সরবরাহ করার ক্ষমতাও তত বৃদ্ধি পাবে। সুতরাং আপনি যত বড় এবং যত বেশি তথ্যবহুল কাজ করবেন, আপনাকে তত বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন র্যাম ক্রয় করতে হবে। 

একটি RAM-এর ধারণ ক্ষমতাকে সাধারণত গিগাবাইট দিয়ে প্রকাশ করা হয়। সুতরাং একটি র্যাম এর গিগাবাইট যত বেশি হবে, তার তথ্য জমা রাখার ক্ষমতাও ঠিক ততটাই বেশি থাকবে। অর্থ্যাৎ কম্পিউটারের র্যাম তার মাদারবোর্ড বা প্রসেসর এর ক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে কিনতে হয়। 

হার্ডডিস্ক (Hard disk) 

কম্পিউটারের আরেক গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ হলো এর হার্ডডিস্ক বা হার্ডড্রাইভ। এর কাজ মূলত অনেকটা RAM-এর মতোই। অর্থ্যাৎ কম্পিউটারের বিভিন্ন ডেটা বা ফাইল জমা রাখা। আপনি যদি একসঙ্গে অনেক তথ্য ও ফাইল জমা রাখতে চান, তাহলে র্যাম এর পাশাপাশি হার্ডডিস্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। 

হার্ডডিস্কের ধারণ ক্ষমতা গিগাবাইট বা টেরাবাইটে প্রকাশ করা হয়। এখানে এক টেরাবাইট সমান এক হাজার গিগাবাইট। একটি হার্ডডিস্ক কত দ্রুত তথ্য গ্রহণ ও বিতরণ করতে পারবে তা নির্ভর করে এর ঘূর্ণন স্পীড বা RPM (Rotation Per Minute)- এর ওপর। সুতরাং একটি ভালো মানের পিসি ক্রয় করার ক্ষেত্রে সবথেকে লেটেস্ট এবং আপডেটেড আরপিএম এবং হাই গিগাবাইট সম্পন্ন হার্ডডিস্ক গ্রহণ করার চেষ্টা করুন। 

মাদারবোর্ড (Motherboard) 

মাদারবোর্ড কেনার সময় খেয়াল রাখুন এটি কোন মডেলের এবং কত গিগাবাইটের র্যাম ও প্রসেসর সাপোর্ট করে। আপনার ক্রয়কৃত প্রসেসর ও RAM এর সঙ্গে মিল রেখে মাদারবোর্ডটি কিনুন। তাছাড়া মাদারবোর্ডে কতটি পোর্ট রয়েছে তা দেখুন। যত বেশি পোর্ট থাকবে মাদারবোর্ডটি আপনার জন্য তত বেশি কাজে দেবে। 

গ্রাফিক্স কার্ড (Graphics card) 

আপনি যদি প্রোগ্রামিং করার জন্য বা বড় সাইজের কম্পিউটার গেম খেলার জন্য পিসি ক্রয় করতে চান, তবে কম্পিউটারের পাশাপাশি একটি ভালো মানের গ্রাফিক্স কার্ডও নিশ্চিত করুন। গ্রাফিক্স কার্ডের মূল কাজ হলো প্রসেসর থেকে নির্ধারিত ডেটা কম্পিউটার মনিটরে প্রদর্শন করা। অর্থ্যাৎ গ্রাফিক্স কার্ড ব্যতীত কম্পিউটার মনিটরে আমরা কিছুই দেখতে পারবো না। 

বর্তমানে মার্কেটর প্রায় সকল কম্পিউটারে একটি বিল্ট ইন গ্রাফিক্স কার্ড দেয়া থাকে। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইন, থ্রিডি ইমেজ অথবা ভিডিও এডিটিং কিংবা হাই পাওয়ারের গেম খেলতে চান তবে বাইরে থেকে আলাদাভাবে একটি গ্রাফিক্স কার্ড কম্পিউটার পিসির মাদারবোর্ডে সংযুক্ত করে ব্যবহার করাই উত্তম। 

অপারেটিং সিস্টেম (Operating system) 

পিসিকে কর্মক্ষম করার জন্য সর্বপ্রথম একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে। তাই পিসি ক্রয় করার পূর্বে চেক করে নিন যে এতে কোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে কিনা। যদিও আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোন অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল বা আন-ইন্সটল করে নিতে পারবেন। 

মার্কেটের সবথেকে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমটি হলো উইন্ডোজ। সাধারণভাবে যেকোন কাজের জন্য এটি সুবিধাজনক। এছাড়াও রয়েছে ম্যাক এবং লিনাক্স এর মতো ভালো মানের অপারেটিং সিস্টেম সমূহ।

মনিটর (Monitor) 

মনিটর (Monitor)

কম্পিউটারে আমরা যেসমস্ত তথ্য ইনপুট হিসেবে দিয়ে থাকি সেগুলোর আউটপুট মূলত কম্পিউটারের মনিটরের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। সুতরাং একটি পিসি কেনার সময় এর মনিটরের রেজ্যুলেশন, কালার, ভিউ এবং পারফরমেন্স বিচার করে কেনার চেষ্টা করুন। 

কম্পিউটারের কাজকে আরও গতিশীল এবং কার্যকর করার জন্য রয়েছে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার। কিবোর্ড ও মাউস ছাড়াও পিসির জন্য রয়েছে প্রিন্টার, স্ক্যানার, স্পিকার, ওয়েবক্যাম, প্যানড্রাইভ, মডেম প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস ও আইটি পণ্য। আপনার পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোন সময় এসব ডিভাইসগুলো আপনি কিনে নিতে পারেন। 

পিসি সম্পর্কিত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি এখানেই শেষ করছি। এর মাধ্যমে কাউকে অতিজ্ঞানী করে তুলতে না পারলেও সম্মক একটি ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। 

তবে মনে রাখবেন বর্তমান বাজারে পিসি কম্পিউটার গুলোর ব্যবসা বেশ রমরমা। আর সস্তার তিন অবস্থা তো থাকছেই। সুতরাং একটি পিসি কেনার পূর্বে খুব ভালোভাবে দেখেশুনে সিদ্ধান্ত নিন এবং পছন্দের কম্পিউটারটি ক্রয় করুন।

Leave a Reply