ইদানিং ইউটিউব ভিডিও পাবলিশার ভিডিও আপলোড করে প্রতি মাসে স্মার্ট অ্যামাউন্ট আয় করছে। অনেকেই পার্টটাইম হিসেবে কাজ করছে এবং অনেকেই চাকরী ছেড়ে দিয়ে ফুল টাইম কাজ করছে, ইউটিউব চ্যানেল কে বিজনেস হিসেবে ব্যবহার করছে। একজন ইউটিউবার এর মাসিক ইনকাম কত তা নিয়ে আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন ঘোরা ফেরা করে এবং কীভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায় তা জানতে ইচ্ছে করে। আমাদের আজকের লেখায় আমরা ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করা যায়? ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় গুলো শিখবো। পুরো লেখায় জানবো কিভাবে আপনি একজন নতুন ইউটিউবার হিসেবে কাজ শুরু করবেন এবং কোন কোন নিশ আপনার জন্য বেশি ভালো হবে। তো চলুন শুরু করা যাক।
ইউটিউবে ইনকামের আগে আমাদের যা জানতে হবে
ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করলেই যে ইনকাম হবে এমন কোন কথা নেই। কারন ইউটিউব কিছু রুলস আর রেগুলেশন দিয়েছে যা একজন ইউটিউবারের অবশ্যই ফলো করতে হবে। কিন্তু এর আগে আপনাকে একটি কমপ্লিট পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা ঠিকভাবে না করলে কোন উদ্দেশ্যই সফল হয়না। তেমনি ইউটিউব শুধু একটি ইনকাম সোর্স নয়, এটি একটি কমপ্লিট রুট যেখানে সফলতা পেলে আপনাকে আর কোথাও যেতে হবে না।
আপওয়ার্ক কি? আপওয়ার্কে কিভাবে কাজ পাওয়া যায়?
নিশ বাছাই করা
ইউটিউব এর সব ভিডিও এর ভিউ সমান হয়না। কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত মানুষ দেখে। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য ভিউ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এর জন্য আপনাকে এমন বিষয় বেছে নিতে হবে যে বিষয়ের ভিডিও বেশি ভিউ হয়। চলুন এমন কিছু নিশ সম্পর্কে আলোচনা করি যেগুলো ইউটিউব ইনকামের জন্য বেস্ট নিশ।
ভ্রমণ (Travel)/ভ্লগ (Vlog)- নতুন নতুন জায়গা ভ্রমণ করে সেই ভিডিও ইউটিউব এ আপলোড করলে অনেক ভিউ পাওয়া যায়। এ ধরনের ভিডিও ইউনিক হয় এবং দর্শক অনেক পছন্দ করে। বর্তমান সময়ে মানুষ নতুন কোন জায়গা ভ্রমণ করতে গেলে আগে ইউটিউবে উক্ত যায়গার ভিডিও দেখে নেয়। এতে সেই জায়গা সম্পর্কে যেমন তথ্য পায় তেমনি সেখানে গেলে কোথায় থাকবে বা কি খাবে এই ব্যাপারে ধারণা লাভ করে। ভ্লগ বানিয়ে সফলতা পাওয়া অনেক বাংলাদেশি ইউটিউবার আছে যাদের অনেক জন কেই আমরা চিনি। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তৌহিদ আফ্রিদি, রাকিব হোসেইন, চকলেট বাইকার সহ আরও অনেকে।
মোবাইল/কম্পিউটার রিভিউ- আগে একটি মোবাইল কেনার জন্য আমরা গুগল এ সার্চ করতাম এবং GSMArena থেকে মোবাইলের কনফিগারেশন দেখে মোবাইল কিনতাম। কিন্তু এখন এই সিস্টেমে অনেকটা পরিবর্তন এসেছে। মানুষ এখন মোবাইল কেনার আগে ইউটিউবে সার্চ করে এবং আনবক্সিং থেকে শুরু করে উক্ত মোবাইলের খুঁটিনাটি দেখে ফেলে। কম্পিউটার বা কম্পিউটারের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার কেনার আগে মানুষ ইউটিউব এ সার্চ করে লেটেস্ট ভার্শন এবং সুবিধা-অসুবিধা দেখে নেয়। এতে যেমন সময় বাঁচে তেমনি পণ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা লাভ করা যায়। মার্কেটে এই ধরণের রিভিউের অনেক বড় ফ্যানবেস আছে যেখান থেকে অনেক বেশি ভিউ আর ইম্প্রেশন আসে।
ক্র্যাফট/রিপেয়ার ভিডিও- ফেলে দেওয়া কোন জিনিস থেকে রিপেয়ার করা বা ভাঙা বা নষ্ট হওয়া জিনিস অন্য কোন কাজে ব্যবহার করার ভিডিও অনেক অনেক ভিউ পায়। এ ধরনের ভিডিও দেখতে মানুষ অনেক পছন্দ করে। অনেক পপুলার ইউটিউব চ্যানেল আছে যারা এসব ভিডিও প্রতিনিয়ত বানায় এবং প্রায় ভিডিও মিলিয়ন ভিউ ক্রস করে। এসব ভিডিও বানানোর সুবিধা হল আপনার আসে পাশে থাকা উপকরণ ব্যবহার করে ভিডিও বানানো যায়। এতে এক্সট্রা খরচ করতে হয়না এবং ঝামেলা পোহাতে হয়না।
টেকনোলজি- ভিডিও বা লেখা যে ধরনের কনটেন্ট হোক এই নিস সবার উপরে। প্রতি বছর নিত্য নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হচ্ছে। আমরা সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারছি টেকনোলজি সম্পর্কিত চ্যানেল বা ব্লগ থেকে। ইউটিউব থেকে ইনকাম করার যত গুলো নিশ আছে তাদের মধ্যে টেকনোলজি নিশ অনেক কম্পিটিটিভ। তবুও এই নিশ নিয়ে চ্যানেল তৈরি করলে এবং ইউনিক ভিডিও বানালে অনেক তারাতারি সফল হওয়া যায়।
টিউটোরিয়াল ভিডিও- কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল অনেক বেশি কার্যকরী একটা মাধ্যম। নিজের স্কিল বাড়ানোর জন্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য সবাই এখন ইউটিউব এ সার্চ করে, যার ফলে এধরনের ভিডিও অনেক ভিউ এবং ইম্প্রেশন পায়, যা ইউটিউব ইনকামের জন্য একান্ত জরুরী।
রান্নার ভিডিও- বিভিন্ন রান্নার রেসিপি দেখিয়ে স্মার্ট ইনকাম করা চ্যানেলের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। একজন ব্যাচেলর যখন জানে না কীভাবে ডিম ভাঁজি করতে হয় তখন ইউটিউব তার শেষ ভরসা। এরকম রান্নার ভিডিও দেখে আজকাল মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবার আইটেম তৈরি করা শিখছে। অন্য দেশের খাবার কালচার নিজেদের দেশে বিস্তার করাচ্ছে। রান্নার চ্যানেল গুলো ভালো ভিউ জেনারেট করতে পারে। এই নিশ ইউটিউব ইনকামের জন্য পারফেক্ট নিশ।
গেম স্ট্রিমিং- আজকাল কড, পাবজি, ফ্রী ফায়ার এর মতো গেম অনেক পপুলার। যারা এই গেমের প্রতি আসক্ত তারা নতুন ওয়েপন, গেজেড বা নতুন খেলার স্টাইল দেখার জন্য ইউটিউব এর ওপর ভরসা করে। শুধু মাত্র লাইভ গেম স্ট্রিমিং করে প্রতি মাসে অনেক ভালো রেভিনিউ ইনকাম করা সম্ভব। এধরনের চ্যানেল নতুন ইউটিউবারের জন্য একটি ভালো নিশ।
উপরের আলোচনায় আমরা দেখলাম কোন কোন নিশ ভালো এবং স্মার্ট ইনকাম করার জন্য কোন নিশ বেস্ট।
ইউটিউব চ্যানেল খোলা
ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আপনার একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট লাগবে। এখানে একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন যে ইউটিউব চ্যানেল খোলার পদ্ধতি দুইটি-
- পার্সোনাল চ্যানেল
- ব্র্যান্ড চ্যানেল
পার্সোনাল আর ব্র্যান্ড চ্যানেল এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। তবে পার্সোনাল চ্যানেল তৈরি হয় আপনার জিমেইল এ দেওয়া নাম থেকে। অন্য দিকে ব্র্যান্ড চ্যানেল এর সুবিধা এতে আপনি আপনার ইচ্ছা মতো নাম দিতে পারবেন। একটি জিমেইল ব্যবহার করে আপনি অনেক গুলো ব্র্যান্ড চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।
পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট তৈরি- পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য নিচের পদ্ধতি ফলো করুন।
- আপনার জিমেইল দিয়ে ইউটিউব এ লগিন করুন।
- যে কোনো চ্যানেল সাবস্ক্রাইব বা ভিডিও আপলোড দেওয়ার চেষ্টা করুন।
- আপনাকে নতুন চ্যানেল খোলার জন্য একটা পপ আপ উইন্ডো আসবে।
- এই উইন্ডো তে চ্যানেল নাম দিন এবং চ্যানেল ক্রিয়েট করুন
ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি- ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য নিচের স্টেপ ফলো করুন।
- যেকোনো ওয়েব ব্রাউজার ওপেন করুন।
- ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য এখানে প্রবেশ করুন।
- এখানে প্রয়োজনীয় ডাটা দিয়ে ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ফেলুন।
আপনার চ্যানেল তৈরি হয়ে গেলে এই চ্যানেল ভিডিও আপলোডের জন্য রেডি করতে হবে। ভিডিও আপলোড করার পূর্বে চ্যানেল আর্ট আর চ্যানেল লোগো অ্যাড করে নিতে হবে। কারন এর দ্বারা আপনার চ্যানেল আরও সুন্দর এবং প্রোফেশনাল লাগবে।
ভিডিও আপলোড এবং মনিটাইজেশন
চ্যানেল কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনার প্রধান কাজ হবে ভিডিও আপলোড করা। ইউটিউব কিছু রুলস বেঁধে দিয়েছে যাতে কমিউনিটি নষ্ট হয়ে না যায়। কিছু ইম্পরট্যান্ট রুলস আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে দেওয়া হল।
- কনটেন্ট ইউনিক হতে হবে
- ভিডিও ক্লিপ এবং অডিও ক্লিপ কপিরাইট ফ্রী হতে হবে
- অন্যের ডেসক্রিপশন নিজের ভিডিও তে ব্যবহার করা যাবে না
- নিজের চ্যানেলের ভিউ বাড়ানোর জন্য কোন বট বা ইলিগাল কিছু ব্যবহার করা যাবে না
- নিজে অনেক গুলো জিমেইল খুলে নিজের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা যাবে না
- অ্যাডাল্ট কনটেন্ট আপলোড করা যাবে না
- কোন ক্রাইম বা ক্রাইম রিলেটেড ভিডিও আপলোড করা যাবে না।
মনিটাইজেশন পাওয়ার শর্ত
ইউটিউব তাদের প্লাটফর্ম এ কন্ট্রিবিউট করার জন্য কনটেন্ট পাবলিশার দের পে করে থাকে। তাদের এই সিস্টেমের নাম চ্যানেল মনিটাইজেশন। মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য ইউটিউব দুইটি শর্ত দিয়েছে। শর্ত দুটি হল –
- ৪০০০ ঘণ্টা ওয়াচ টাইম
- ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার
উপরক্ত শর্ত দুটি পুরন করতে হবে ১২ মাস বা ১ বছরের মধ্যে। যদি কোন চ্যানেল ১ বছরে এই টার্গেট পূরণ করতে না পারে তাহলে তাকে শর্ত পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
চ্যানেল মনিটাইজেশন পাওয়ার পর শুরু হয় ইনকাম তাই এই ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। ইউটিউব থেকে যে শুধু অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করা বাদে আরও কিছু পদ্ধতি আছে। চলুন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি।
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করার যতগুলো উপায় আছে তার মধ্যে নিচে বর্ণনা করা উপায় গুলো গুরুত্বপূর্ণ। চলুন একে একে সবগুলো উপায় সম্পর্কে জেনে আসি।
অ্যাডসেন্স- গুগল অ্যাডসেন্স হল ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেসন এর একটি অংশ। আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন পাওয়ার পর আপনার আয় করা টাকা গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এ জমা হয়। ইউটিউব ইনকামের এটি একটি প্রাথমিক পদ্ধতি। প্রতিটি ইউটিউব চ্যানেলের মালিক তাদের প্রথম ইনাকাম শুরু করে তাদের ভিডিও তে অ্যাড দেখিয়ে। আমরা সাধারণ মানুষ সচরাচর ইউটিউব ইনকাম মানে অ্যাড দেখানোই বুঝি।
অ্যাডসেন্স ইনকাম বিষয়টা নির্ভর করে সম্পূর্ণটাই ভিউ এর উপর। কারন আপনার ভিডিও তে যত ভিউ হবে তত ইম্প্রেশন বাড়বে। ইম্প্রেশন বাড়ার সাথে সাথে অ্যাড ক্লিকের হার বাড়বে। অ্যাডসেন্স তাদের পে করার সিস্টেম এমনভাবে বানিয়েছে যে তা নির্ভর করে আপনার ভিডিও এর ভিউ এবং ইম্প্রেশন কেমন ও কোন কোন দেশ থেকে পরেছে তার উপর। তাই চ্যানেল তৈরি করার আগে আপনাকে কোন কোন দেশ টার্গেট করবেন সে বিষয় নিয়েও পরিকল্পনা করতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট- অ্যাড দেখানোর সাথে সাথে যদি অ্যাফিলিয়েট করা যায় তাহলে আপনার ইনকাম আরও বাড়ানো সম্ভব। কারন অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করা সব সময় ভালো রেজাল্ট দেয় না। আয় যেন না কমে যায় সে জন্য এমন কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ। আর বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট করে ইনকাম করা টা ভিডিও মার্কেটিং এর দ্বারা সহজেই করা যায়।
স্পন্সর ভিডিও- আমরা বিভিন্ন স্পোর্টস এ দেখেছি অনেক ধরনের কোম্পানি স্পন্সর করে। বিশেষ করে আমরা বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রিমিয়ার লীগের দল গুলোর জার্সি দেখলেই বুঝবো, সেখানে অনেক ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির লোগো দেওয়া আছে। এই লোগো অ্যাড করার পদ্ধতি কে স্পন্সর করা বলে। তেমনি ইউটিউব এ কোন চ্যানেল এর ভিউ যদি অনেক বেশি থাকে তাহলে নিজেদের কোম্পানি বা প্রোডাক্ট প্রোমোট করার জন্য উক্ত চ্যানেল মালিক কে টাকা দেওয়া হয়। ইউটিউবাররা এই ভাবে অনেক ভালো মানের ইনকাম করে।
পণ্য রিভিউ- বিভিন্ন কোম্পানির লেটেস্ট কোন পণ্য রিভিউ করে নতুন কাস্টমার তৈরি করে দেওয়ার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান ইউটিউব কে ব্যবহার করে। এখন আপনি যদি একটি ভালো আর পপুলার চ্যানেল তৈরি করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন পণ্য রিভিউ করে আপনার ইনকাম বাড়াতে পারবেন।
ডোনেশন- চ্যানেল এর ভিডিও দেখে যদি কোন মানুষের উপকার হয় তাহলে সন্মানি হিসেবে ডোনেশন পাওয়া যায়। যারা আপনার চ্যানেলের ফ্যান তারা চ্যানেল গ্রো করার জন্য আপনাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করবে। কারন আপনার ভিডিও যদি সত্যি ভালো হয় তাহলে ভিউয়ার চাইবে না চ্যানেল টি নষ্ট হয়ে যাক। আর তাই তারা ডোনেশন সিস্টেম ব্যবহার করে চ্যানেল রানিং রাখার ব্যবস্থা করে।
নিজের পণ্য বিক্রি- আপনি যখন অনেক ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি একটি ব্র্যান্ড এ পরিণত হতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে নিজে যখন ব্র্যান্ডে পরিণত হবেন তখন নিজের লেখা বই বা অন্যান্য পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। অনেক ইউটিউবার তাদের নিজস্ব পণ্য বিক্রি করে এবং অনেক ভালো মানের ইনকাম জেনারেট করে।
উপরিউক্ত পদ্ধতি ফলো করে আপনি খুব সহজে একজন সফল ইউটিউবারে পরিণত হতে পারবেন। ভিডিও কনটেন্টের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। ইউটিউব একটি পারফেক্ট ইনকাম প্লাটফর্ম। এখানে যেমন কাজের অনেকগুলো রাস্তা আছে তেমনি সফল হওয়ার সম্ভাবনা আছে অনেক। শুধু ধৈর্য ধরে করে কাজ করে যেতে হবে। আশা করি ইউটিউব ইনকাম সম্পর্কে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। এর বাইরে কোন মন্তব্য থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন ধন্যবাদ।